Sunday, November 24, 2024

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের ক্ষতি

-

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের ক্ষতি
বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের ক্ষতি

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের ক্ষতি

বিয়ে একটি জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য অনেকেই অতিরিক্ত খরচ করতে চান। কিন্তু বিয়েতে অতিরিক্ত খরচ করলে অনেক ক্ষতির কারণ হতে পারে। বিয়ে একটি জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য অনেকেই অতিরিক্ত খরচ করতে চান। কিন্তু বিয়েতে অতিরিক্ত খরচ করলে অনেক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয় অর্থনৈতিকভাবে। বিয়ের জন্য যে পরিমাণ টাকা খরচ করা হয়, তা অনেক পরিবারের জন্য একটা বড় বোঝা হয়ে পড়ে। এই বোঝা সামলাতে গিয়ে অনেক পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।

বিয়ের খরচের মধ্যে রয়েছে হল ভাড়া, খাবারের দাম, সাজসজ্জা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের খরচ ইত্যাদি। এই খরচগুলো অনেক পরিবারের জন্য সাধ্যের বাইরে হয়ে যায়। ফলে অনেক পরিবার বিয়ের জন্য ঋণ নিতে হয়। ঋণ নিয়ে বিয়ে করলে সে ঋণ শোধ করতে অনেক বছর লেগে যায়। এতে করে পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়।

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের কারণে সামাজিক ক্ষতিও হয়। বিয়েতে অতিরিক্ত খরচ করার প্রবণতা বাড়ছে। এর ফলে অনেক পরিবারের মধ্যে প্রতিযোগিতা তৈরি হচ্ছে। কে বেশি খরচ করবে তার প্রতিযোগিতা। এতে করে সামাজিক শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে।

বিয়ের অতিরিক্ত খরচের কারণে অনেক পরিবারের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হয়। কে বেশি খরচ করবে তার বিষয়ে ঝগড়া হয়। এতে করে পরিবারের মধ্যে বিচ্ছেদও ঘটতে পারে।

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের কারণে মানসিক ক্ষতিও হয়। বিয়ের খরচের জন্য অনেক পরিবারকে ঋণ নিতে হয়। ঋণ শোধ করতে গিয়ে অনেক পরিবারের মধ্যে চাপ তৈরি হয়। এই চাপের কারণে অনেক পরিবারের মধ্যে মানসিক সমস্যা দেখা দেয়।

বিয়ের অতিরিক্ত খরচের কারণে অনেক পরিবারের মধ্যে অশান্তি দেখা দেয়। এই অশান্তির কারণে অনেক পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মনোমালিন্য তৈরি হয়। এতে করে অনেক পরিবারের সদস্যরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।

অর্থনৈতিক ক্ষতি

বিয়ে একটি জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য অনেকেই অতিরিক্ত খরচ করতে চান। কিন্তু বিয়েতে অতিরিক্ত খরচ করলে অর্থনৈতিকভাবে অনেক ক্ষতি হতে পারে।

বিয়ের খরচের মধ্যে রয়েছে হল ভাড়া, খাবারের দাম, সাজসজ্জা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের খরচ ইত্যাদি। এই খরচগুলো অনেক পরিবারের জন্য সাধ্যের বাইরে হয়ে যায়। ফলে অনেক পরিবার বিয়ের জন্য ঋণ নিতে হয়। ঋণ নিয়ে বিয়ে করলে সে ঋণ শোধ করতে অনেক বছর লেগে যায়। এতে করে পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়।

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণ

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণগুলো হল:

  • বিয়ের খরচের অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি: বিয়ের খরচ দিন দিন বাড়ছে। এতে করে অনেক পরিবারের জন্য বিয়ের অনুষ্ঠান সাধ্যের বাইরে হয়ে যাচ্ছে।
  • বিয়ের অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব: অনেক পরিবারে বিয়ের অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব দেখা যায়। কে বেশি খরচ করবে তার প্রতিযোগিতা। এতে করে অনেক পরিবার অপ্রয়োজনীয় খরচ করে ফেলে।
  • সামাজিক চাপ: অনেক পরিবারে সামাজিক চাপের কারণে বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচ করা হয়।

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির প্রভাব

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির প্রভাব

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির প্রভাব ব্যক্তি, পরিবার এবং সমাজের উপর বিভিন্নভাবে পড়তে পারে।

ব্যক্তির উপর প্রভাব:

  • বিয়ের খরচ: বিয়ের অনুষ্ঠান, পোশাক, গহনা, এবং অন্যান্য খরচ ব্যক্তির আর্থিক অবস্থার উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
  • ঋণের বোঝা: বিয়ের খরচ মেটাতে অনেককেই ঋণ নিতে হয়, যা দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক সমস্যার কারণ হতে পারে।
  • জীবনযাত্রার মানের অবনতি: বিয়ের পর খরচ বৃদ্ধি পেলে জীবনযাত্রার মানের অবনতি হতে পারে।

পরিবারের উপর প্রভাব:

  • পারিবারিক আর্থিক সংকট: বিয়ের খরচ পরিবারের আর্থিক সংকটের কারণ হতে পারে।
  • সম্পদের ভাগ-বাঁটোয়ারা: বিয়ের পর সম্পদের ভাগ-বাঁটোয়ারা পরিবারে বিরোধের সৃষ্টি করতে পারে।
  • দারিদ্র্যের ঝুঁকি বৃদ্ধি: বিয়ের খরচ এবং বর্ধিত খরচের কারণে পরিবারের দারিদ্র্যের ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পারে।

সমাজের উপর প্রভাব:

  • সামাজিক বৈষম্য বৃদ্ধি: বিয়ের খরচের বোঝা সমাজে বৈষম্য বৃদ্ধি করতে পারে।
  • নারীর ক্ষমতায়নের বাধা: বিয়ের খরচের কারণে নারীর ক্ষমতায়ন ব্যাহত হতে পারে।
  • জনসংখ্যা বৃদ্ধি: অল্প বয়সে বিয়ে এবং বহুবিবাহের প্রবণতা জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির প্রভাব কমাতে কিছু পদক্ষেপ:

  • সহজ ও সাশ্রয়ী বিয়ের প্রচার: সমাজে সহজ ও সাশ্রয়ী বিয়ের প্রচার করা উচিত।
  • বিয়ের খরচ নিয়ন্ত্রণ: বিয়ের খরচ নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়ন ও সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।
  • নারীর ক্ষমতায়ন: নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে তাদের আর্থিক স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করা উচিত।
  • জন্ম নিয়ন্ত্রণ: জনসংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির প্রচার করা উচিত।

উল্লেখ্য যে, বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির প্রভাব সব ক্ষেত্রে একই রকম হয় না। ব্যক্তি, পরিবার এবং সমাজের অর্থনৈতিক অবস্থার উপর নির্ভর করে এর প্রভাব ভিন্ন হতে পারে।

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতির প্রভাবগুলো হল:
  • পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি: বিয়ের জন্য ঋণ নিতে গিয়ে অনেক পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি হয়।
  • ঋণের বোঝা: বিয়ের ঋণ শোধ করতে গিয়ে অনেক পরিবারের সদস্যদের মাসের পর মাস টাকার জন্য সংগ্রাম করতে হয়।
  • মানসিক চাপ: বিয়ের ঋণের বোঝা নিয়ে অনেক পরিবারের সদস্যরা মানসিক চাপে ভোগেন।

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতি এড়াতে করণীয়

বিয়ের অর্থনৈতিক ক্ষতি এড়াতে কিছু করণীয় রয়েছে। এগুলো হল:

  • বাজেট তৈরি করা: বিয়ের আগে একটি বাজেট তৈরি করা উচিত। এই বাজেটের মধ্যে থাকার চেষ্টা করা উচিত।
  • অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়ানো: বিয়ের অনুষ্ঠানে অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়ানো উচিত।
  • বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের সাহায্য নেওয়া: বিয়ের অনুষ্ঠানে বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের সাহায্য নেওয়া উচিত।

বিয়ের অনুষ্ঠান একটি আনন্দঘন অনুষ্ঠান। কিন্তু এই অনুষ্ঠানের জন্য অতিরিক্ত খরচ করা উচিত নয়। বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য ভালোভাবে পরিকল্পনা করা উচিত এবং অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়ানো উচিত।

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয় অর্থনৈতিকভাবে। বিয়ের জন্য যে পরিমাণ টাকা খরচ করা হয়, তা অনেক পরিবারের জন্য একটা বড় বোঝা হয়ে পড়ে। এই বোঝা সামলাতে গিয়ে অনেক পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।

বিয়ের খরচের মধ্যে রয়েছে হল ভাড়া, খাবারের দাম, সাজসজ্জা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের খরচ ইত্যাদি। এই খরচগুলো অনেক পরিবারের জন্য সাধ্যের বাইরে হয়ে যায়। ফলে অনেক পরিবার বিয়ের জন্য ঋণ নিতে হয়। ঋণ নিয়ে বিয়ে করলে সে ঋণ শোধ করতে অনেক বছর লেগে যায়। এতে করে পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়।

1

বিয়েতে সামাজিক ক্ষতি

বিয়ে একটি জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য অনেকেই অতিরিক্ত খরচ করতে চান। কিন্তু বিয়েতে অতিরিক্ত খরচ করলে সামাজিকভাবে অনেক ক্ষতি হতে পারে।

বিয়ের সামাজিক ক্ষতির কারণ

বিয়ের সামাজিক ক্ষতির কারণগুলো হল:

  • বিয়ের খরচের অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি: বিয়ের খরচ দিন দিন বাড়ছে। এতে করে অনেক পরিবারের জন্য বিয়ের অনুষ্ঠান সাধ্যের বাইরে হয়ে যাচ্ছে।
  • বিয়ের অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব: অনেক পরিবারে বিয়ের অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব দেখা যায়। কে বেশি খরচ করবে তার প্রতিযোগিতা। এতে করে অনেক পরিবার অপ্রয়োজনীয় খরচ করে ফেলে।
  • সামাজিক চাপ: অনেক পরিবারে সামাজিক চাপের কারণে বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচ করা হয়।

বিয়ের সামাজিক ক্ষতির প্রভাব

বিয়ের সামাজিক ক্ষতির প্রভাবগুলো হল:

  • সামাজিক বৈষম্য বৃদ্ধি: বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচের কারণে সামাজিক বৈষম্য বৃদ্ধি পায়। যারা বেশি খরচ করতে পারে তারা সমাজে উচ্চ মর্যাদা পায়। আর যারা কম খরচ করতে পারে তারা সমাজে নিম্ন মর্যাদা পায়।
  • পরিবারের মধ্যে বিরোধ: বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচের কারণে পরিবারের মধ্যে বিরোধ দেখা দিতে পারে। কে বেশি খরচ করবে তার বিষয়ে ঝগড়া হতে পারে।
  • সামাজিক শান্তি বিঘ্নিত: বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচের কারণে সামাজিক শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে। অনেক পরিবার তাদের সামর্থ্যের বাইরে খরচ করে ফেলে। এতে করে তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি হয়। ফলে সমাজে অশান্তি দেখা দিতে পারে।

বিয়ের সামাজিক ক্ষতি এড়াতে করণীয়

বিয়ের সামাজিক ক্ষতি এড়াতে কিছু করণীয় রয়েছে। এগুলো হল:

  • বিয়ের অনুষ্ঠানে সামাজিক চাপের প্রতিরোধ করা: বিয়ের অনুষ্ঠানে সামাজিক চাপের প্রতিরোধ করা উচিত। নিজের সামর্থ্যের মধ্যে থেকে বিয়ের অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করা উচিত।
  • বিয়ের অনুষ্ঠানে অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়ানো: বিয়ের অনুষ্ঠানে অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়ানো উচিত। শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় খরচ করা উচিত।
  • বিয়ের অনুষ্ঠানকে সামাজিক অনুষ্ঠান হিসেবে না দেখে পারিবারিক অনুষ্ঠান হিসেবে দেখা: বিয়ের অনুষ্ঠানকে সামাজিক অনুষ্ঠান হিসেবে না দেখে পারিবারিক অনুষ্ঠান হিসেবে দেখা উচিত। শুধুমাত্র আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবদের আমন্ত্রণ জানানো উচিত।

বিয়ের অনুষ্ঠান একটি আনন্দঘন অনুষ্ঠান। কিন্তু এই অনুষ্ঠানের জন্য অতিরিক্ত খরচ করা উচিত নয়। বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য ভালোভাবে পরিকল্পনা করা উচিত এবং অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়ানো উচিত।

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের কারণে সামাজিক ক্ষতিও হয়। বিয়েতে অতিরিক্ত খরচ করার প্রবণতা বাড়ছে। এর ফলে অনেক পরিবারের মধ্যে প্রতিযোগিতা তৈরি হচ্ছে। কে বেশি খরচ করবে তার প্রতিযোগিতা। এতে করে সামাজিক শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে।

বিয়ের অতিরিক্ত খরচের কারণে অনেক পরিবারের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হয়। কে বেশি খরচ করবে তার বিষয়ে ঝগড়া হয়। এতে করে পরিবারের মধ্যে বিচ্ছেদও ঘটতে পারে।

মানসিক ক্ষতি

বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের কারণে মানসিক ক্ষতিও হয়। বিয়ের খরচের জন্য অনেক পরিবারকে ঋণ নিতে হয়। ঋণ শোধ করতে গিয়ে অনেক পরিবারের মধ্যে চাপ তৈরি হয়। এই চাপের কারণে অনেক পরিবারের মধ্যে মানসিক সমস্যা দেখা দেয়।

বিয়ের অতিরিক্ত খরচের কারণে অনেক পরিবারের মধ্যে অশান্তি দেখা দেয়। এই অশান্তির কারণে অনেক পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মনোমালিন্য তৈরি হয়। এতে করে অনেক পরিবারের সদস্যরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।

বিয়ের মূল উদ্দেশ্য ভুলে যাওয়া

বিয়ে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান। কিন্তু বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের কারণে অনেকেই বিয়ের মূল উদ্দেশ্য ভুলে যান। বিয়ের মূল উদ্দেশ্য হল দুটি মানুষের মধ্যে ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করা। কিন্তু অতিরিক্ত খরচের কারণে অনেকেই বিয়ের মূল উদ্দেশ্য ভুলে যান।

বিয়ের অতিরিক্ত খরচের কারণে অনেকেই বিয়ের অনুষ্ঠানকে একটি প্রতিযোগিতা হিসেবে দেখতে থাকেন। এতে করে বিয়ের মূল উদ্দেশ্য ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচ এড়াতে করণীয়

বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচ এড়াতে কিছু করণীয় রয়েছে। এগুলো হলো:

  • বাজেট তৈরি করা: বিয়ের অনুষ্ঠানের আগে একটি বাজেট তৈরি করা উচিত। এই বাজেটের মধ্যে থাকার চেষ্টা করা উচিত।
  • অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়ানো: বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক অপ্রয়োজনীয় খরচ রয়েছে। এই খরচগুলো এড়ানো উচিত।
  • অনুগ্রহ করে গ্রহণ করা: বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেকেই অনুগ্রহ করে গ্রহণ করেন। এই অনুগ্রহ করে গ্রহণ করা উচিত।
  • বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের সাহায্য নেওয়া: বিয়ের অনুষ্ঠানে বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের সাহায্য নেওয়া উচিত।

বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত খরচ এড়াতে সচেতনতা প্রয়োজন। সচেতন হলে বিয়ের অনুষ্ঠানকে অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে সাশ্রয়ী করে তোলা সম্ভব।

মানসিক স্বাস্থ্য হল আপনার মন অনুভব করে এবং কাজ করে। এটি আপনার চিন্তাভাবনা, আবেগ এবং আচরণকে প্রভাবিত করে। এটি আপনি কীভাবে চাপের সাথে মোকাবিলা করেন এবং আপনি কীভাবে সম্পর্ক গড়ে তোলেন তাও নির্ধারণ করে।

ভাল মানসিক স্বাস্থ্য থাকা মানে আপনি:

  • বেশিরভাগ সময় ভাল বোধ করুন
  • জীবনের চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করতে সক্ষম হন
  • স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক গড়ে তুলুন এবং বজায় রাখুন
  • আপনার সম্প্রদায়ে অবদান রাখুন

মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব

মানসিক স্বাস্থ্য আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের মতোই। যখন আপনার মানসিক স্বাস্থ্য ভাল হয়, তখন আপনি জীবনের চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করতে এবং আপনার সম্পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে সক্ষম হন।

যখন আপনার মানসিক স্বাস্থ্য খারাপ হয়, তখন এটি আপনার চিন্তাভাবনা, আবেগ এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি কাজে বা স্কুলে আপনার কাজ করার ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক বজায় রাখা কঠিন করে তুলতে পারে।

মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা

অনেকগুলি বিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • উদ্বেগ হল একটি সাধারণ মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা যা চিন্তা, স্নায়বিকতা বা ভয় দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
  • বিষণ্ণতা একটি মেজাজের ব্যাধি যা দীর্ঘস্থায়ী দুঃখ এবং আগ্রহের ক্ষতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
  • সাইকোসিস একটি মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা যা বাস্তবতার বিকৃত উপলব্ধি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
  • বাইপোলার ডিসঅর্ডার একটি মেজাজের ব্যাধি যা চরম মেজাজের দোলন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, উচ্চতা (উচ্চ) থেকে নিম্নতা (বিষণ্ণতা) পর্যন্ত।

মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থার লক্ষণগুলি

মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থার লক্ষণগুলি হালকা থেকে গুরুতর হতে পারে এবং এর মধ্যে রয়েছে:

  • আবেগগত লক্ষণ যেমন দুঃখ, উদ্বেগ, রাগ বা ভয়
  • শারীরিক লক্ষণ যেমন ঘুমাতে অসুবিধা, ক্ষুধা পরিবর্তন বা শক্তির অভাব
  • জ্ঞানীয় লক্ষণ যেমন মনোযোগ দিতে অসুবিধা, সিদ্ধান্ত নেওয়া বা মনে রাখা
  • আচরণগত লক্ষণ যেমন সামাজিকভাবে প্রত্যাহার করা, মাদকদ্রব্য বা অ্যালকোহলের অপব্যবহার বা ঝুঁকিপূর্ণ আচরণে জড়িত হওয়া

Bangladeshi Borbodhu Matrimony

Bangladeshi Bride Groom

Bangladeshi Christian Bride Groom

 

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ,সেবা এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন- 01897927661 Email- info@bibahamedia.com

Sonali Islam

 

 

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

FOLLOW US

0FansLike
0FollowersFollow
0SubscribersSubscribe
spot_img

Related Stories